তোর কি আমার পেছনে লাগা ছাড়া আর কোনো কাজ নেই(সাফা)"ঝগড়াটে ভালোবাসা"ভালবাসার মায়জাল
গল্পঃ- ঝগড়াটে ভালোবাসা
পর্ব:২
সাফার কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে বাসায় চলে এসেছি খেয়ালই করি নি।বাসায় ঢুকেই,
:আম্মু অনেক ক্ষুদা লেগেছে,তারাতাড়ি খেতে দাও(রাফিদ)
:এখনো একটু বাকি আছে বাবু,তুই গোসল করে আয় তার মধ্যে হয়ে যাবে(আম্মু)
:ওকে মাই ডিয়ার আম্মু (রাফিদ)
বাথরুমে গিয়ে মনের সুখে শাওয়ার নিলাম কতক্ষন।তারপর দুপুরের খাবার খেয়ে লম্বা একটা ঘুম দিলাম।এক ঘুমে সন্ধ্যায় উঠলাম।উঠে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে বাসায় এসে ডিনার করে রুমে এসে বিছানায় গা টা এলিয়ে দিলাম।কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসছে না।তাই ভাবলাম সাফা পাগলিকে একটা কল দিই।যেই ভাবা সেই কাজ
:আম্মু অনেক ক্ষুদা লেগেছে,তারাতাড়ি খেতে দাও(রাফিদ)
:এখনো একটু বাকি আছে বাবু,তুই গোসল করে আয় তার মধ্যে হয়ে যাবে(আম্মু)
:ওকে মাই ডিয়ার আম্মু (রাফিদ)
বাথরুমে গিয়ে মনের সুখে শাওয়ার নিলাম কতক্ষন।তারপর দুপুরের খাবার খেয়ে লম্বা একটা ঘুম দিলাম।এক ঘুমে সন্ধ্যায় উঠলাম।উঠে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে বাসায় এসে ডিনার করে রুমে এসে বিছানায় গা টা এলিয়ে দিলাম।কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসছে না।তাই ভাবলাম সাফা পাগলিকে একটা কল দিই।যেই ভাবা সেই কাজ
ক্রিং ক্রিং......
:হ্যালো মাই ডিয়ার বাবুর আম্মু
(রাফিদ)
:উফফফফফফফফ পেইন একটা।অই তুই এখন কল দিছিস কেন?
আমি এখন ঘুমাবো (কিছুটা রেগে সাফা)
:সেকি!আমি আরও ভাবলাম তোমার সাথে একটু প্রেম করবো।
আর তুমি ঘুমাবে?(রাফিদ)
:তোর কি আমার পেছনে লাগা ছাড়া আর কোনো কাজ নেই(সাফা)
:কি করবো বল।তোকে ছাড়া আমি কিছু ভাবতেই পারি না।ভালোবাসিতো খুব তোকে(রাফিদ)
:দেখ আমরা যাস্ট ফ্রেন্ড।এর বেশি কিছু না(সাফা)
:আমাকে একটু ভালোবাসলে কি হয়।আমি কিন্তু খুব সিরিয়াস।(রাফিদ)
:এটা আমার পক্ষে সম্ভব না(সাফা)
:অসম্ভবকে সম্ভব করাই রাফিদের কাজ মাই ডিয়ার বাবুর আম্মু।
ভালো তোমাকে বাসতেই হবে।আর আমার একটু ভালোবাসা পাওয়ার জন্য তুমি পাগল হয়ে যাবে।(রাফিদ)
:দেখা যাবে।হুহ রাখ আমি এখন ঘুমাবো।বাই(সাফা)
:অকে বাই।গুড নাইট(রাফিদ)
সাফার ভাবনা:
উফফফ পাগলটা এইরকম করলে তো আমি অর উপর আরও দুর্বল হয়ে পরবো।ভালো তো অকে আমিও বাসি। যখন থেকে ভালোবাসার মানেটা বুঝতে পেরেছি ঠিক তখন থেকে ভালোবাসি। কিন্তু রাফিদকে সেইটা বুঝতে দেয়া যাবে না। অরে আর একটু জ্বালাবো। আমিও দেখতে চাই ও আমাকে ঠিক কতটা ভালোবাসে।এতো না ভেবে এখন ঘুমাই।কাল সকালে তোমাকে মজা দেখাবো চান্দু
সকালে রাফিদের বাসায়:
টিং টিং টিং
:আরে সাফা মামনি যে,কেমন আছো?(রাফিদের আম্মু)
:ভালো আছি আন্টি।তোমারা কেমন আছো?(সাফা)
:আমরাও ভালো আছি।তুমি বসো আমি তোমার জন্য নাস্তা নিয়ে আসছি(রাফিদের আম্মু)
:আচ্ছা আন্টি তোমার শয়তান ছেলে টা কই।(সাফা)
:কি আর বলবো অর কথা।দেখো গিয়ে এখোনো ষারের মত ঘুমচ্ছে(রাফিদের আম্মু)
:পা টিপে টিপে বান্দরটার ঘরে গেলাম।গিয়ে দেখি আরামসে কাথা মুড়ি দিয়ে ঘুমাচ্ছে।(সাফা)
দারাও মাই ডিয়ার তোমার ব্যবস্থা করছি।এই বলে রাফিদের বাথরুমে গিয়ে সারা ফ্লোরে সাবান ঘষে দিলাম।তারপর রাফিদকে এসে ডাকা শুরু করলাম।
:(একটু দুস্টুমি করে)ওগো শুনছো।কি হলো উঠছো না কেনো?
বাবুর আব্বু,
ধুর উঠছেই না।কাগজ পেচিয়ে কানের মধ্যে যখন শুরশুরি দিলাম তখন লাফিয়ে উঠলো(সাফা)
:(দেখে তো আমি ভুত দেখার মত চমকে উঠলাম)কি ব্যপার এ আমি কাকে দেখছি, হঠাৎ এখানে?(রাফিদ):কেনো আসতে পারি না বুঝি?(সাফা)
:না তা না আসলে
: থাক আর কিছু বুঝতে হবেনা এখন যাও ফ্রেশ হয়ে এসো।কলেজ যাবো(সাফা)
:হুম যাচ্ছি(রাফিদ)
চোখ ডলতে ডলতে বাথরুমে গিয়ে আমি চিৎ পটাং অমাগোওওওও (রাফিদ)
পেছন থেকে হাসির শব্দ শুনে তাকিয়ে দেখি সাফা দারিয়ে হাসছে।
:আহালে আমাল বাবুতা ব্যাথা পাইতে,কোথায় ব্যাথা পাইতে?
(সাফা)
:কনো রকমে উঠে সাফার সামনে গেলাম আর সাফাকে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে আমার ঠোট দিয়ে সাফার ঠোট দুটো বন্ধ করে দিলাম।
উমমমমমমমমমমমমমমমমমা
:হ্যালো মাই ডিয়ার বাবুর আম্মু
(রাফিদ)
:উফফফফফফফফ পেইন একটা।অই তুই এখন কল দিছিস কেন?
আমি এখন ঘুমাবো (কিছুটা রেগে সাফা)
:সেকি!আমি আরও ভাবলাম তোমার সাথে একটু প্রেম করবো।
আর তুমি ঘুমাবে?(রাফিদ)
:তোর কি আমার পেছনে লাগা ছাড়া আর কোনো কাজ নেই(সাফা)
:কি করবো বল।তোকে ছাড়া আমি কিছু ভাবতেই পারি না।ভালোবাসিতো খুব তোকে(রাফিদ)
:দেখ আমরা যাস্ট ফ্রেন্ড।এর বেশি কিছু না(সাফা)
:আমাকে একটু ভালোবাসলে কি হয়।আমি কিন্তু খুব সিরিয়াস।(রাফিদ)
:এটা আমার পক্ষে সম্ভব না(সাফা)
:অসম্ভবকে সম্ভব করাই রাফিদের কাজ মাই ডিয়ার বাবুর আম্মু।
ভালো তোমাকে বাসতেই হবে।আর আমার একটু ভালোবাসা পাওয়ার জন্য তুমি পাগল হয়ে যাবে।(রাফিদ)
:দেখা যাবে।হুহ রাখ আমি এখন ঘুমাবো।বাই(সাফা)
:অকে বাই।গুড নাইট(রাফিদ)
সাফার ভাবনা:
উফফফ পাগলটা এইরকম করলে তো আমি অর উপর আরও দুর্বল হয়ে পরবো।ভালো তো অকে আমিও বাসি। যখন থেকে ভালোবাসার মানেটা বুঝতে পেরেছি ঠিক তখন থেকে ভালোবাসি। কিন্তু রাফিদকে সেইটা বুঝতে দেয়া যাবে না। অরে আর একটু জ্বালাবো। আমিও দেখতে চাই ও আমাকে ঠিক কতটা ভালোবাসে।এতো না ভেবে এখন ঘুমাই।কাল সকালে তোমাকে মজা দেখাবো চান্দু
সকালে রাফিদের বাসায়:
টিং টিং টিং
:আরে সাফা মামনি যে,কেমন আছো?(রাফিদের আম্মু)
:ভালো আছি আন্টি।তোমারা কেমন আছো?(সাফা)
:আমরাও ভালো আছি।তুমি বসো আমি তোমার জন্য নাস্তা নিয়ে আসছি(রাফিদের আম্মু)
:আচ্ছা আন্টি তোমার শয়তান ছেলে টা কই।(সাফা)
:কি আর বলবো অর কথা।দেখো গিয়ে এখোনো ষারের মত ঘুমচ্ছে(রাফিদের আম্মু)
:পা টিপে টিপে বান্দরটার ঘরে গেলাম।গিয়ে দেখি আরামসে কাথা মুড়ি দিয়ে ঘুমাচ্ছে।(সাফা)
দারাও মাই ডিয়ার তোমার ব্যবস্থা করছি।এই বলে রাফিদের বাথরুমে গিয়ে সারা ফ্লোরে সাবান ঘষে দিলাম।তারপর রাফিদকে এসে ডাকা শুরু করলাম।
:(একটু দুস্টুমি করে)ওগো শুনছো।কি হলো উঠছো না কেনো?
বাবুর আব্বু,
ধুর উঠছেই না।কাগজ পেচিয়ে কানের মধ্যে যখন শুরশুরি দিলাম তখন লাফিয়ে উঠলো(সাফা)
:(দেখে তো আমি ভুত দেখার মত চমকে উঠলাম)কি ব্যপার এ আমি কাকে দেখছি, হঠাৎ এখানে?(রাফিদ):কেনো আসতে পারি না বুঝি?(সাফা)
:না তা না আসলে
: থাক আর কিছু বুঝতে হবেনা এখন যাও ফ্রেশ হয়ে এসো।কলেজ যাবো(সাফা)
:হুম যাচ্ছি(রাফিদ)
চোখ ডলতে ডলতে বাথরুমে গিয়ে আমি চিৎ পটাং অমাগোওওওও (রাফিদ)
পেছন থেকে হাসির শব্দ শুনে তাকিয়ে দেখি সাফা দারিয়ে হাসছে।
:আহালে আমাল বাবুতা ব্যাথা পাইতে,কোথায় ব্যাথা পাইতে?
(সাফা)
:কনো রকমে উঠে সাফার সামনে গেলাম আর সাফাকে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে আমার ঠোট দিয়ে সাফার ঠোট দুটো বন্ধ করে দিলাম।
উমমমমমমমমমমমমমমমমমা
চলবে
Comments
Post a Comment